র‍্যাম কি? Ram এর কাজ কি?

র‍্যাম কি? Ram এর কাজ কি – প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নতি সাধিত হওয়ায় মানুষ কোন না কোন কাজে কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে থাকে। আর এই কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা স্মার্ট ফোন এর অতি গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস হলো র‍্যাম। এই সকল ডিভাইস ব্যবহারকারীরা প্রায় সকলেই Ram ও ROM  সাথে পরিচিত। কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা স্মার্ট ফোন কেনার সময় সকলেই সেই ডিভাইসটিতে র‍্যাম কত জিবি আছে সেটা অবশ্যই দেখে কিনেন । কারণ সকলেই মনে করে র‍্যাম (RAM) যত বেশি হবে কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা স্মার্ট ফোন তত ভালো চলবে অর্থাৎ কোন প্রকার হ্যাং হবে না। র‍্যাম এর গুরুত্ব বিবেচনা করে আজকের পোস্টে আমরা জানব র‍্যাম কি, Ram এর পূর্ণরূপ কি, Ram কি স্থায়ী মেমোরি, Ram কি ধরনের মেমোরি, Ram এর তিন প্রকার কি কি, Ram এর কাজ কি, মোবাইলে ram এর কাজ কি, রম কি, Rom এর পূর্ণরূপ কি, রম এর কাজ কি, র‌্যাম ও রম এর মধ্যে পার্থক্য কি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে।  তো চলুন শুরু করা যাক-

র‍্যাম-কি-RAM-এর-কাজ-কি

RAM বা র‌্যাম কি?

Random Access Memory যার সংক্ষিপ্ত রূপ হলো RAM। এটি কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা ডেটা এবং নির্দেশাবলী সাময়িকভাবে সংরক্ষণ করে। RAM দ্রুত এবং অস্থায়ী মেমরি, যার অর্থ হল কম্পিউটার বন্ধ করলে RAM-এ সংরক্ষিত সকল ডেটা হারিয়ে যায়। একটা কম্পিউটা একই সাথে কতগুলি প্রোগ্রাম চালাতে পারে এবং কত দ্রুত তা কাজ করতে পারে তা নির্ভর করে কম্পিউটারে কত জিবি র‌্যাম লাগানো ‍আছে তার উপর।  RAM-এর ক্ষমতা পরিমাপ করা হয় জিবি দিয়ে, যেমন: ২ জিবি, ৪ জিবি, ৬ জিবি, ৮ জিবি, ১৬ জিবি। একটি কম্পিউটারে যত বেশি জিবি র‌্যাম লাগানো থাকবে সেই কম্পিউটার তত বেশি দ্রুত বা স্পীডে কাজ করতে পারবে। 

Ram এর পূর্ণরূপ কি?

RAM এর পূর্ণরূপ হল Random Access Memory। এটি কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস যা ডেটা এবং নির্দেশাবলী সাময়িকভাবে সংরক্ষণ করে। RAM একটি দ্রুত এবং অস্থায়ী মেমরি, যার অর্থ হলো কম্পিউটার বন্ধ করলে RAM-এ সংরক্ষিত সকল ডেটা হারিয়ে যায়।

Ram কি ধরনের মেমোরি

RAM এর পূর্ণরূপ হলো Random Access Memory। এটি একটি অস্থায়ী, উচ্চ-গতি ‍সম্পন্ন মেমোরি যা কম্পিউটার চালু থাকা অবস্থায় ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করে। RAM কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস কারণ এটি CPU (Central Processing Unit) কে দ্রুত ডেটা অ্যাক্সেস করতে দেয় যা প্রোগ্রামগুলি চালানোর জন্য প্রয়োজন হয়। যদি RAM পর্যাপ্ত না থাকে, তাহলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যেতে পারে বা ক্র্যাশ করতে পারে।

RAM এর বৈশিষ্ট্য

  • অস্থায়ী:  র‌্যাম একটি অস্থায়ী মেমোরী যার ফলে কম্পিউটার বন্ধ করলে RAM-এ সংরক্ষিত সমস্ত ডেটা হারিয়ে যায়।
  • উচ্চ-গতির: RAM খুব দ্রুত গতির  ‍স্টোরেজ মেমোরী, যা CPU কে দ্রুত ডেটা অ্যাক্সেস করে দেয়।
  • র‌্যান্ডম অ্যাক্সেস: RAM-এর যেকোনো অংশে যেকোনো সময়ে অ্যাক্সেস করা যায়।

RAM এর ধরণ

বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরণের RAM রয়েছে। প্রতিটির গতি, ক্ষমতা এবং দাম ভিন্ন ভিন্ন রয়েছে। DDR4 RAM বর্তমানে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত RAM, তবে DDR5 RAM আস্তে আস্তে বাজারে আসছে এবং এটি আরও দ্রুত এবং অধিক কার্যকর।

Ram কি স্থায়ী মেমোরি

না, RAM (Random Access Memory) স্থায়ী মেমোরি নয়। এটি অস্থায়ী মেমোরি। RAM কম্পিউটার চালু থাকা অবস্থায় ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করে। কিন্তু যখন কম্পিউটার বন্ধ করা হয়, তখন RAM-এ সংরক্ষিত সমস্ত ডেটা হারিয়ে যায়। অপর পক্ষে, স্থায়ী মেমোরি বা ROM কম্পিউটার বন্ধ করলেও ডেটা সংরক্ষণ করে থাকে। স্থায়ী মেমোরি বা ROM এর মধ্যে রয়েছে:

  • হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (HDD): HDD-এ ডেটা চৌম্বক প্লেটে সংরক্ষণ করা হয়।
  • সলিড-স্টেট ড্রাইভ (SSD): SSD-এ ডেটা ফ্ল্যাশ মেমোরি চিপে সংরক্ষণ করা হয়।
  • অপটিক্যাল ডিস্ক: অপটিক্যাল ডিস্ক, যেমন CD এবং DVD, ডেটা লেজার দ্বারা পড়া এবং লেখা হয়।

Ram এর তিন প্রকার কি কি

আমরা জানি RAM এক ধরনের অস্থায়ী স্মৃতি বা মেমোরি যেখানে কম্পিউটারে ইনপুটকৃত বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংরক্ষিত থাকে  এবং কম্পিউটারের ‍সিপিইউ সেখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্যাদি সংগ্রহ করে প্রসেসর এর মাধ্যমে প্রসেস করে কার্যক্রম সম্পাদন করে। RAM সাধারণত ০২ প্রকার। সেগুলি হলোঃ

  •   ডায়নামিক র‌্যাম  বা DRAM.
  •   স্ট্যাটিক র‌্যাম বা SRAM.

ডায়নামিক র‌্যাম বা DRAM 

DRAM বা ডায়নামিক র‍্যাম মুলত কম্পিউটারের স্থায়ী মূল মেমোরি। DRAM  এর প্রত্যেকটি  সেল একটি সংহত সার্কিটের মাধ্যমে একটি ট্রানজিস্টার এবং ক্যাপাসিটর দ্বারা গঠিত এবং ক্যাপাসিটরে একটি ডেটা বিট সংরক্ষণ করা হয় ।  ট্রানজিস্টর সর্বদা ছোট পরিসরের ল্যাক করে থাকে যার ফলে  ট্রানজিস্টার পরিবর্তন হতে পারে না । কারণ এটার তথ্য একটি অংশে সংগ্রহীত থাকে।  আর এই কারণেই ডাটা গুলিকে জমা রাখতে DRAM কে প্রতি মিলিসেকেন্ডে রিফ্রেশ করতে হয়। 

স্ট্যাটিক র‌্যাম বা SRAM 

SRAM মুলত চার থেকে ছয়টি  ট্রানজিস্টরের সমন্বয়ে গঠিত হয়। এটি মেমোরিতে ততক্ষণ পর্যন্ত ডেটা রাখে যতক্ষণ না DRAM এর বিপরীতে সিস্টেমে পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, যা পর্যায়ক্রমে রিফ্রেশ করতে হয়। এই র‍্যাম DRAM এর থেকে অতি দ্রুত কাজ করে থাকে । SRAM ফাস্টার হলেও এটা অনেক ব্যয় বহুল ফলে এটা কম্পিউটারে ব্যবহার করা হয় কম । অপর দিকে DRAM এর ব্যয় SRAM থেকে অনেক কম হওয়ায় সকল কম্পিউটারে DRAM এর ব্যবহার বেশি হয়ে থাকে।

অন্য পোষ্ট ঃ ROM কি? ROM এর পূর্ণরূপ কি? ROM এর কাজ কি?

Ram এর কাজ কি

RAM কম্পিউটারের কর্মক্ষমতার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। যদি আপনার কম্পিউটারে পর্যাপ্ত RAM না থাকে, তাহলে আপনার কম্পিউটার ধীর হয়ে যেতে পারে, বিশেষ করে যখন আপনি একাধিক প্রোগ্রাম একই সাথে চালাবেন তখন। আপনি যদি গেমিং বা ভিডিও এডিটিংয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেন তবে আপনার আরও উচ্চগতি সম্পন্ন RAM প্রয়োজন হবে। তো এবার চলুন  জেনে নেই RAM এর কাজ কি সেই সম্পর্কে-

  • RAM কম্পিউটারের একটি অপরিহার্য অংশ কারণ এটি CPU কে ডেটা এবং নির্দেশাবলী অ্যাক্সেস করতে দেয় যা প্রোগ্রামগুলি চালানোর জন্য প্রয়োজন।
  • র‌্যাম এমন এক ধরনের মেমোরি যেখান থেকে ডাটা পড়া যায় এবং যেখানে ডাটা লেখাও যায়।
  • কম্পিউটারের প্রসেসর র‌্যামের যে কোনো স্থান থেকে সরাসরি তথ্য কালেকশন করে কাজ করতে পারে বলে একে Random Access Memory বা সংক্ষেপে RAM (র‌্যাম) বলা হয়। কারণ কম্পিউটার অথবা স্মার্টফোন বন্ধ (Shut down) করলে র‌্যামের সকল ডাটা মুছে  যায় ।

মোট কথা RAM এর কাজ হলো RAM কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা অস্থায়ীভাবে ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করে

মোবাইলে ram এর কাজ কি

কম্পিউটারের ন্যায় মোবাইল ফোনেও  RAM (Random Access Memory) ‍আছে। মোবাইল RAM এর কাজ হল অ্যাপ্লিকেশন এবং ডেটা দ্রুত অ্যাক্সেস এবং প্রসেস করা। এটি একটি অস্থায়ী মেমরি, যার মানে হলো মোবাইল ফোন বন্ধ করলে RAM এ থাকা সকল তথ্য মুছে যায়।

মোবাইল RAM এর প্রধান কাজ গুলো হলো:

  • অ্যাপ্লিকেশন চালানো: যখন আপনি একটি অ্যাপ্লিকেশন অন করেন, তখন RAM এটি লোড করে এবং প্রয়োজনীয় ডেটা সংরক্ষণ করে।
  • মাল্টিটাস্কিং: একই সাথে একাধিক অ্যাপ্লিকেশন চালানোর জন্য RAM অপরিহার্য। যখন আপনি একটি অ্যাপ্লিকেশন থেকে অন্য অ্যাপ্লিকেশনে স্যুইচ করেন, তখন RAM পূর্ববর্তী অ্যাপ্লিকেশনটির ডেটা সংরক্ষণ করে যাতে আপনি যখন ফিরে আসেন তখন এটি দ্রুত লোড করা যায়।
  • ডেটা প্রসেসিং: RAM অ্যাপ্লিকেশনগুলো দ্রুত ডেটা প্রসেস করতে সাহায্য করে। যখন আপনি একটি গেম খেলেন বা ভিডিও দেখেন, তখন RAM প্রয়োজনীয় ডেটা দ্রুত অ্যাক্সেস করে প্রসেসরের কাছে পাঠায়।

রম কি

রম (ROM), যার পূর্ণরূপ হলো রীড-অনলি মেমোরি (Read-only memory)।, এটা হলো এক ধরণের ইলেকট্রনিক সংরক্ষণ মাধ্যম যা কম্পিউটার এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসে ব্যবহার করা হয়। এর মূল বৈশিষ্ট্য হল এতে সংরক্ষিত তথ্য শুধুমাত্র পড়া যায়, কিন্তু পরিবর্তন করা যায় না

Rom এর পূর্ণরূপ কি

রম যার ইংরেজী হলো ROM। রম এর পূর্ণরূপ হল রীড-অনলি মেমোরি আর ROM for Read-only memory। তাই রম এর পূর্ণরূপ হল রীড-অনলি মেমোরি যার অর্থ দাঁড়ায় এতে সংরক্ষিত তথ্য শুধুমাত্র পড়া যায়, পরিবর্তন করা যায় না।রম এক ধরণের ইলেকট্রনিক সংরক্ষণ মাধ্যম যা কম্পিউটার এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসে ব্যবহৃত হয়। 

রমের বৈশিষ্ট্য কি

  • অস্থায়ী: রম একটি অস্থায়ী মেমোরি, যার অর্থ হলো ডিভাইসটি বন্ধ করলে রমে সংরক্ষিত তথ্য হারিয়ে যায়।
  • দ্রুত: রম অন্যান্য যে কোন ধরণের মেমোরির তুলনায় অনেক দ্রুত।
  • স্থায়ী: রম স্থায়ীভাবে ডেটা সংরক্ষণ করে রাখতে পারে, এমনকি যখন বিদ্যুৎ বন্ধ থাকে তখনও।
  • সুরক্ষিত: রম ডেটা পরিবর্তন বা মুছে ফেলার হাত থেকে সুরক্ষিত।

রমের কত প্রকার ও কি কি

  • মাস্ক রম (Mask ROM): এটি সবচেয়ে সাধারণ টাইপের রম, যা উৎপাদন প্রক্রিয়ার সময় ডেটা দিয়ে প্রোগ্রাম করা হয়।
  • PROM (Programmable Read-Only Memory): PROM কে একবারই ব্যবহারকারী কর্তৃক প্রোগ্রাম করা যায়, সাধারণত একটি বিশেষ ডিভাইস ব্যবহার করে।
  • EPROM (Erasable Programmable Read-Only Memory): EPROM কে আলোর মাধ্যমে মুছে ফেলা এবং পুনরায় প্রোগ্রাম করা যায়।
  • EEPROM (Electrically Erasable Programmable Read-Only Memory): EEPROM কে বিদ্যুতের মাধ্যমে মুছে ফেলা এবং পুনরায় প্রোগ্রাম করা যায়।

রম এর কাজ কি

  • কম্পিউটারের BIOS: রম কম্পিউটারের BIOS (Basic Input/Output System) সংরক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়, যা কম্পিউটার চালু করার সময় হার্ডওয়্যার ডিভাইসগুলির সাথে বুট করতে এবং যোগাযোগ করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী ধারণ করে।
  • সফ্টওয়্যার বিতরণ: রম সফ্টওয়্যার বিতরণ করতে ব্যবহৃত হয়, যেমন ভিডিও গেম, অপারেটিং সিস্টেম এবং ফার্মওয়্যার।
  • ইলেকট্রনিক ডিভাইস: রম বিভিন্ন ধরণের ইলেকট্রনিক ডিভাইসে ব্যবহৃত হয়, যেমন ক্যালকুলেটর, ক্যামেরা এবং গাড়ির কম্পিউটার।

ram ও rom এর মধ্যে পার্থক্য

র‌্যাম (RAM)   রম (ROM)
RAM হলো কম্পিউটারের অস্থায়ী মেমরি যা ডেটা এবং প্রোগ্রাম লোড করে রাখে যখন কম্পিউটার অন থাকে। ROM হলো কম্পিউটারের স্থায়ী মেমরি যা কম্পিউটারের  ডেটা ধারণ করে কিন্তু এতি সংরক্ষিত ডাটা পরিবর্তন করা যায় না।
যখন আপনি কম্পিউটারে কোন প্রোগ্রাম চালু করেন বা কোন ফাইল খোলেন, তখন RAM সেগুলোর ডেটা এবং নির্দেশাবলী লোড করে রাখে। CPU প্রসেসিং করার জন্য RAM থেকে সেই ডেটা নিয়ে কাজ করে। ROM এ অপারেটিং সিস্টেম, বুটলোডার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সফ্টওয়্যার থাকে। কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় ROM থেকে এই সফ্টওয়্যারগুলো লোড করা হয়।                       
 ‍সাধারনত ওয়েব ব্রাউজার, ওয়ার্ড প্রসেসর, ভিডিও গেম – এসব চালানোর সময় RAM ব্যবহার করা হয়। সাধারনত BIOS, ফার্মওয়্যার ইত্যাদি ROM এ থাকে                    
RAM খুব দ্রুত ডেটা অ্যাক্সেস ও প্রসেসিং করতে পারে ফলে কম্পিউটার দ্রুত কাজ করতে সক্ষম হয়। RAM এর তুলনায় ROM ধীর গতিতে কাজ করতে সক্ষম ।                                                   
RAM কম্পিউটারের অস্থায়ী মেমোরী ফলে কম্পিউটার বন্ধ করলে RAM এ ধারনকৃত সকল ডেটা মুছে যায়। ROM কম্পিউটারের স্থায়ী মেমোরী ফলে  কম্পিউটার বন্ধ করলেও ROM এ থাকা ডেটা মুছে যায় না।
RAM এর মেমোরী পরিবর্তনযোগ্য ফলে র‌্যামে এ থাকা ডেটা পড়া ও লেখা যায়। ROM অপরিবর্তনযোগ্য ফলে রমে থাকা ডেটা পড়া যায় কিন্তু লেখা যায় না।

RAM কি ও এর কাজ কি-শেষ কথা

বন্ধুরা আজকের পোস্টে আমি আপনাদেরকে RAM কি ও র‌্যাম এর কাজ কি ‍সম্পর্কে সকল ধরনের তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি RAM কি ও র‌্যাম এর কাজ কি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্যাদি আমাদের আজকের পোষ্টে পেয়ে গেছেন। আমাদের এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক ‍আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়ে থাকে নিয়মিত। আপনারা যারা এই ধরনের আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে চান তারা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ফলো করতে পারেন। আশাকরি বিভিন্ন ইনফরমেটিভ বা শিক্ষামূলক আর্টিকেল পড়তে পারবেন প্রতিনিয়ত। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।

আরও পড়ুন

 ১।   এন্টিভাইরাস কি
 ২।  কম্পিউটার কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি
৩।  সফটওয়্যার কি, সফটওয়্যার এর কাজ কি
৪।  কম্পিউটারের জনক কে কেন তাকে জনক বলা হয়
৫।  কম্পিউটার দিয়ে কি কি কাজ করা যায়   

 
এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন:

Leave a Comment